আমি একটা জিনিস কখনো share করিনি আমার তুলা নামটা নিয়া অনেকে ব্যাঙ্গ করে অনেকে বলে এই নামটা কেন মুছে
ফেলিনা আজ বলছি কেন?এই নামের যিনি জন্ম দিয়েছেন তিনার
আজকে অষ্টম মহাপ্রয়াণ দিবস, তিনি কে? বর্ষপঞ্জীতে ৮ তি দাগ পরেছে
এই ৮ বছরে তিনার প্রতি আমার সম্মান এতটুকু কমেনি, এই ৮ বছরে সবচাইতে বেশিবার
স্বপ্নে দেখা মুখখানি, এই ৮ বছরে যতবার গুমরে গুমরে কেঁদেছি তার বেশীরভাগ কারন তিনি, যেই মুখখানা চোখের সামনে ভেসে
উঠলে চোখের পাতা ভেজে আসে এই সেই মুখ তিনি আমার নানী আমার ভালবাসার শিক্ষিকা অথচ
তিনি বিন্দুমাত্র শিক্ষিত ছিলেননা, এতো ভালবাসা, এতো আদর, এতো যত্ন, এতো খেয়ালী কেনজানি মনে হই
আমার আম্মাও ছিলকিনা সন্দেহ।তিনি
আমারে কতটা ভালবাসতেন তার একটু উদাহরন দেই ছোটকালে আমার মা,বড় মামানি এমনকি আমার দাদির মুখ থেকে শুনেছি আর বড় হয়ে তার প্রমান চোখে চোখে দেখেছি, আমার তুলা কথাটার উৎপত্তিস্থল এই জাইগা , আমার তুলারে
না নিয়ে আসলে আমি কিছু খাবনা কথাটা তিনার কাছে থেকে শুনা আমি না গেলে সবচাইতে ভাল খাবারটা
লুকিয়ে রেখে দিত , প্লেট টা যখন খুঁজাখুঁজি
শুরুহতো পেলে দেখাযেত এতোটুকুও খাইনি আমার জন্য লুকিয়ে রেখে সব খাবার নষ্ট করেছে , তুলা কিছু খেল কিনা, তুলা কোথাই ঘুমাল, ঘুমানোর সময় গায়ে কিছু আছে কি নাই? কি ঠাণ্ডা কি গরম আমাকে লেপ দিয়ে ঢাকতে আসত বারবার , সকাল বেলা আমার মুখখানা না দেখতে পেলে কি অবস্থা হতো সেতা আমি কাছে থেকে দেখেছি , ছোটোবেলায় তাকে ভয়ও পেতাম কারন তিনি ছিলেন মানসিক প্রতিবন্ধী তাতে কি তার
ভালবাসার নিকট সবকিছুই তুচ্ছ নানী তোমার ভালবাসার নিকট আমি পরাজিত আমি কেন যারা এই status খানি পড়বে তারাও তারাও পরাজিত
হবে। আর যারা ভাই বন আছে তাদেরও
ভালবাসত কিন্তু তাদের অনুভূতি আমার চাইতে একটু আলাদা, তুলা (সানোয়ার) , বাঁধো (বাধন), জাপান(রাইহান), জুড়ান (সাওন), আলো (সাথী), বীথী (সুরাইয়া) নামগুলা আজ
তার কারনেই অমর, I
Respect you নানী, আমার আসল নামটা মুছে গেলেও তোমার দেয়া নামটা কোনদিন মুছবেনা, তোমার স্মরণেই আমি এই নামটা কোনদিন মুছতে চায়না নানী তুমি রওশন আরা ছিলেনা তুমি আমার
জীবনের রোশনি ।
L.M 10 The Legend of total Football
নিজে নিজে পণ করেছিলাম world cup চলাকালীন কোন status দিবনা আজ লড়াই শেষ আর্জেন্টিনা কে support করি স্বপ্ন জার্মান দের নিকট আবার খোয়া গেল যেই মানুষটি এতদূর নিয়ে এলো তাকে নিষ্প্রভ দেখা গেল অপেক্ষাটা আরও বাড়িয়ে দিলো কিন্তু সে যে একজন Legend যতবার তারে দেখি মায়া আরও জমাট বাঁধে Love you Leo, তবে আমি কখনও কনো Legend কে খালি হাতে বিদায় নিতে দেখিনি তুমিও খালিহাতে বিদায় নিবেনা (ইন্সা আল্লাহ্) ভয় হইত যতদিন না শচীন এর হাতে cup উঠেছিল, না ভয়টা কেটেছে শেষ world cup টা শচীন পেয়েছে ক্লোসা ও পেলো আমি মনে করি তুমি আরও ৪ বছর জ্বলো জ্বলো করে জ্বলতে থাকবে যেমনটা অনেক গুলা তারকার মাঝে শেষ অব্দি তো তুমিই জ্বলতেই ছিলে আবার নতুন মৌসুম শুরু হবে আবার তোমাই দেখার জনে্য রাত ২ টা পর্যন্ত জেগে থাকব আর বিশ্বাস নিয়ে থাকবো আবারও তুমি মঞ্চ কাঁপাতে আসবে
একখানা সাঁকো
ব্যামোর জের অনেক্ষানি কাটিয়া গিয়াছে,কাটিয়া গিয়াছে বটে কিন্তু কাটানোর জন্য যে ফিকির করিনাই তাহা কিন্তু একেবারে নহে ইতোমধ্যে রাজশাহী গিয়াছিলাম হাওয়া বদল করিতে ফিরিবার সময় রহনপুর রেল সাঁকো অতিক্রম করিতে করিতে যে চিন্তা খানা মনমদ্ধে আসিয়া উপস্থিত হইল তাহা প্রকাশ না করিয়া পারিলাম না , চাপ এখনো কমেনাই তবুও মোর মনমদ্ধে যেই চিন্তা চেতনা প্রতিনিয়ত ঘুরপাক খাইতে থাকে তাহা কি ভুলিয়া যাইতে পারি? তাইতো আরেক্ষানি রচনা লিখিতে বসিয়া গেলাম যে রচনাখানি লিখিতে বসিলাম তাহার নামকরণই করিয়া ফেলিলাম একখানা সাঁকো উৎসর্গ করিলাম আমার প্রিয়তমাকে যাহাকে আমি পাঠক মধ্যে হরহামেসা (আতিয়া ছদ্মনাম) বলিয়া তুলিয়া ধরিয়া থাকি,মনে মনে ভাবিতে থাকি একখানা সাঁকো বানাইয়া বসিব,যেই সাঁকো খানি হইবে ভালবাসার সাঁকো,যেই সাঁকো খানি মোরে পৌঁছাইয়া দিবে তাহার(আতিয়া ছদ্মনাম)নিকট অব্দি আরও ভাবিতেছি এইপার আর ওইপারের দূরত্বটা এবার মিটাইয়াই ফেলিবো খণ্ড খণ্ড ভালোবাসাকে বিন্যস্ত করিয়া বসাইবো তাহার(আতিয়া ছদ্মনাম)পদযুগল অব্দি, এইপার আর ওইপারের শক্ত হাতলদ্বয় মনে করাইয়া দিতে থাকিবে কতটা একাগ্রতা আর কষ্টের দ্বারা বানানো হইয়াছে আমার এই সাঁকোখানি, সেই সাঁকোতে ভর করিয়া তাহারে(আতিয়া ছদ্মনাম)এইপারে লইয়া আসিবার বাসনা মনমদ্ধে প্রচণ্ড ভাবে চাপিয়া বসিতেছে,আরও ভাবিতেছি মোর পাগল সমতুল্য মণখানি হইতে বাহির হইয়া আসা এলোমেলো শব্দগুলোকে সাজাইয়া গুছাইয়া তৈরি করিবো সেই পথখানি,সাঁকো হইতে নামিয়া যেই পথমদ্ধে আতিয়া ছদ্মনাম)হাঁটিতে থাকিবে অনন্তকাল যাবত হাঁটিতে হাঁটিতে যদি মোর হাতে হাত খানি রাখিয়াও বসে তাহাতেও কোন আপত্তি রহিবেনা যে পথের প্রতিটি গাঁথুনি তাহারে(আতিয়া ছদ্মনাম)বুঝাইয়া দিতে থাকিবে আর বলিতে থাকিবে কতটা ভালোবাসিয়া এই পথখানি আমি গড়িয়াছি, আমার প্রতিটি সূর্যোদয় তাহার(আতিয়া ছদ্মনাম)চিন্তা ভাবনায় শুরু হইয়া থাকে আবার তাহার ভাবনাতেই শেষ হইয়া থাকে ,আজ অব্দি তাহার(আতিয়া ছদ্মনাম) চিন্তায় কাটানো সময়কে আমি জীবনের পাতায় সাজাইয়া রাখিয়াছি অজস্র সুখে আর তীব্র বেদনার দ্বারা মিশাইয়া রাখিয়াছি ততটাই আবেগ যতটা আবেগে দূরত্ব মিটিয়া যায়ইয়া থাকে চোখের পলকে।তুমি আমি একদিন মিলিয়াছিলাম প্রিয়া শুধু চোখের জ্বলের বাবধান টুকু আজও রহিয়া গিয়াছে।
ব্যামো তুমি অনেক কিছুই কাইরা নিলা আমার............
3rd year exam date পাওয়ার পর মাথায় ভূত চাপিয়া বসিল অতঃপর চাপ নিবারণ করিবা পূর্বক টেবিল চিয়ার লইয়া বসিয়া পড়িলাম উদ্দেশ্য আইনস্টাইন হওয়া কিন্তু তাহার ফল মটেও শ্রুতিমধুর হইলনা যাহা ঘটিল তাহা পড়িলে পাঠক হৃদয় বিদীর্ণ হইবার উপক্রম হইয়া পড়িবে ৪ তারিখ নিশীথে শারা শরীর কম্পিভুত হইয়া জ্বর আশিয়া উপস্থিত হইল যাহার ভয়াবহতা নাইবা বিশ্লেষণ করিলাম শুধু ঘুমের মধ্যে ভুলভাল বকিতে থাকিলাম, খাইবার প্রতি রুচি উঠিয়া গেল, এহেন অবস্থা ৮ তারিখ অব্দি চলিতে থাকিল ডাঃ এর পরামর্শ মোতাবেক হাইয়ার অ্যান্টিবাইওটিক সেবন করিবা পূর্বক গতকল্য আরোগ্য লাভ করিলাম বটে কিন্তু এই ব্যামো আমার কাছ হইতে যাহা কারিয়া লইল তাহা পুরন হইতে এক ক্যালেন্ডার কিংবা তাহার চাইতেও অধিক সময় ও লাগিয়া যাইতে পারে কেন এই উক্তিটি করিলাম তাহার উপযুক্ত কারন ও রহিয়াছে বটে ব্যামোর ফল স্বরূপ মাথায় যে আমার প্রাণপ্রিয় ভ্রমর এর ন্যায় কেশরাজি বিদ্যমান রহিয়াছিল তাহা জলাঞ্জলি দিতে গিয়াছিলাম নাপিত বেটার নিকট সুযোগে পাইয়া মেশিন আর কাঁচির তলে মুণ্ডুটারে অনেকক্ষণ যাবত সাইজ করিয়া এমন একটা আকৃতি দাঁড় করাইল যাহা দেখিয়া লজ্জায় মরিয়া যাইতে ইচ্ছা হইতে লাগিল অনেকেই চিনিতে গিয়া confusion এ পরিতে লাগিল আয়নার সামনে দাঁড়াইয়া সুদর্শন মুখোমণ্ডলখানি দেখিবামাত্র চোমকিয়া উঠিলাম কেননা আয়নার সামনে ঠিক যেই মুখোমণ্ডলখানি দেখিলাম তাহা হিরণসেবি ভাইদের ন্যায় আকার ধারণ করিয়াছে যেই শরীরখানা ঘোড়ার ন্যায় ঘুমাইয়া আর গোরুর ন্যায় ভোজন করিয়া বানাইয়াছিলাম তাহার ওজন হইয়াছিল ৭১-৭২ কেজি আজ তাহা পরিমাপ করিতে গিয়া যন্ত্রের উপর মাথায় হাত দিয়া ধপাস করিয়া বসিয়া পড়িলাম কেননা ২ বর্ষ ধরিয়া পরিশ্রম করিয়া যাহা বানাইলাম তাহার ফলাফল ২ দিনে এত কমিয়া যাইতে পারে তাহা ভাবিতে চঞ্চল হৃদয় ও থমকিয়া দাঁড়াইবে ১০ কেজি ওজন কম দেখিয়া দায়িত্বে থাকা বাক্তির সহিত উষ্ণ বাক্য বিনিময় করিয়া বসিলাম যন্ত্র খারাপ ইত্যাদি ইত্যাদি ফেসবুক প্রসঙ্গ নাই টানিলাম এহেন পরযায় চলাকালীন যতক্ষণ ফেসবুক ব্যবহার করিয়াছি অনেক এর স্ট্যাটাস এ উল্টাপাল্টা comment কইরা ভর্তি করিয়া ফেলিয়াছি এমতাবস্থায় মনে হইতেছে স্বেচ্ছায় পাবনার উদ্দেশে পাড়ি জমাইয়া ফেলি কিন্তু বিধিবাম হইয়া পড়িল exam . আর exam এর পূর্বে ব্যামো ধরিবে সেই ব্যামো অ্যান্টিবাইওটিক বাতিত সারিবেনা তাহা চিরন্তন সত্য হইয়া পড়িয়াছে এবং তাহা শরীরের উপর যে প্রভাব ফেলিয়া যাইবে তাহা বন্যার জল নামিয়া গেলেও যেমন হাহাকার রাখিয়া যায় তাহারই শামিল হইয়া রহিল।
চলিতে থাকিবে .................................তুলা
জীবনতো আর থেমে থাকার নয়
Leonel Messi The Argentain's Dream Boy
বস !!!!!
তোমাকে নিয়ে আমি একটু বেশিই মেতে থাকি এই যেমন বার্সেলোনার ম্যাচ গুলো যতোই রাতে হোক মিস করিনা যদি কোন রাতে আমি খেলা না দেখি আর যদি সকালে শুনি
তোমার দল জেতেনি তাহলে নিজেকে অপরাধী মনে হয় আমি খেলা দেখিনি বলেই হইত হারতে হয়েছে
বলে মনে হয় এই এতোটুকু জীবনে তোমার জাদুকরী ফুটবলশৈলী আর
নইপুন্ন্যে আমি মুগ্ধ তোমার সব জাদুই আমি দেখেছি এইবার শুধু শিল্পী হয়ে চিত্রকর্মে
শেষ আঁচরের অপেক্ষায় যেই আঁচরটা তোমায় নিয়েযাবে অনন্য উচ্চতায় আমি জানি তোমার পাশে
শুধু তোমাকেই মানাবে আর এও জানি ২০১৪ বিশ্বকাপটা তোমার হাতে যতোটা শোভা পাবে তা
অন্য কারও হাতে শোভা পাবেনা শেষ দৃশের অপেক্ষায় রইলাম কোটি কোটি ভক্তকে নিরাশ করোনা যেন ...........................................................................।।
সানোয়ার হোসেন (তুলা)
সানোয়ার হোসেন (তুলা)
Critic of this Heartless Society
যারা প্রত্যেক বস্তুরই দাম জানেন কিন্তু কোনও বস্তুরই
প্রকৃত মূল্য জানেন না তাদেরকে
কি বলা যায় বলুনতো ? আমি তাদেরকে সমালোচক বলবো কারণ তারা অনেক কিছুই জানেন অনেক
কিছুই বুঝেন কিন্তু বোঝার পরও বোঝেনা সবকিছুকে একটা নোংরা জিনিসের সাথে জড়িয়ে ফেলেন
যদি বলি নোংরা জিনিসটাই অর্থ তাহলে বলে বসবেন আমিও সেই নোংরা জিনিসটার
পেছনেই ছুটে চলেছি কিন্তু
আমি চলি পেটের দ্বায়ে আর যারা এইটাকে পেশা বানিয়ে ফেলেছে? আজ আমাদের স্বপ্নগুলো
তাদের কাছে জিম্মি তারা মুখে আমাদের যেটা করে সেটা ভালোবাসা না সেটা জিম্মিদারি
আমরা এই সমাজের কিছু সমালোচকদের
হাতে জিম্মি যাদের
দ্বারা এক বিশেষ প্রকার জীব উপকৃত হয় আর একপ্রকার জীব সর্বস্ব হারায় আর যেটা হারায়
সেটা আমাদের অমূল্য জিনিস তাদের কাছে যার এক চুল পরিমান মূল্য নাই? যারা পারে তাদের মেধা দিয়ে, বুদ্ধি দিয়ে,
সমালোচনা দিয়ে এই সমাজকে উপরে উঠাতে তারাই আজ সমাজকে টেনে নীচে নামাতে ব্যস্ত
কিন্তু তারা একবারও ভাবছেনা সমাজকে নীচে নামাতে নামাতে আজ তারা নিজেরাই নীচে নেমে পড়েছে আমার কথাগুলো বিশ্বাস হয়না ? আপনাকে অন্ধ বলার
অধিকার আমার নেই আমাকেই অবুঝ বলবো কারণ আমিইতো নিজেই বুঝিনা.............................. হাইরে সুশীল সমাজ
A Real Love Story
আমার প্রিয় খাবারগুলোর মধ্যে পায়েস,দুধ পুরি আর পাটিসাপটাই প্রধান
আর এই খাবারগুলো
সাধারনত আমার আম্মাই বানিয়ে খাওয়ায় কিন্তু মজার কথা হলো গত ২দি আগে আমি বাসায়
ফোন দিলাম কিছু একটা খাবার যেন বানিয়ে পাঠানো হয় বাড়ি থেকে বলে পাঠাল ৪
তারিখে বাধনের হাতে পাঠাবে, হয়তো ভাবছেন তাহলে মজাটা কই? মজাটা হলো বাসায় ফোন
দেবার সময় এক ছোটভাই পাশ থেকে কথাগুলো শুনেছিলো আজ যখন সে বাড়ি থেকে আসছে
দেখি শালা হাতে ব্যাগ ভর্তি দুধ পুরি আর দুই লিটার বোতলের এক বোতল দুধ
আমিতো শালা পুরাই থ......... বনে গেলাম কি বলবো ভেবে পাইলামনা, এতগুলো পুরি যে
আমার পুরো পরিবারের একদিনের খাবার এর সমান .......... গল্পটারই বা
কিনাম দিবো?এটাই কি Real LoveStory? হতেপারে হয়তো...................Thank's Obai Mahmud.
Funny Life
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)